আমলী ও আখলাকি তারবিয়াত ----------
দ্বীনি শিক্ষার শিক্ষকের অবশ্যই আল্লাহ তায়ালার সঙ্গে গভীর সম্পর্ক হতে হবে।
--------------------------------------------------------
% মু’ আল্লিম কে আমল আখলাক চাল চলন,; পোশাক পরিচ্ছদ ; আচার ব্যবহার ;
হারাকাত সাকানাত; লেনদেন ইত্যাদি সর্বাবস্থায় সুন্নতের পাবন্দ হতে হবে
% সর্বাবস্থায় অযুর উপর মুদাওয়ামাত করতে হবে।
% জিকির ফিকিরের অবস্থায় থাকতে হবে।
% হালাল খেতে সচেষ্ট থাকতে হবে। হারাম ও নাজায়েজ থেকে দূরে থাকতে হবে।
% সন্দেহ জনক কাজ ও খাদ্য থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
% বর্তমান পূতি গন্ধময় রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে হবে।
% ইখলাস তাওয়াক্কুল ; রিজা ; তাসলিম; খোশ আখলাক ; মুতাহাম্মিলুল মিজাজ; বুরদবার ; কানে’ সাবের; শাকের; ইত্যাদি গুনে গুনাম্বিত হওয়ার চেষ্টা রত থাকতে হবে।
% কাম; ক্রোধ ; লোভ ; হিংসা ; অহংকার ; বখিলি ; রিয়া ; গিবত; কীনা; খোদ রাযী; ইত্যাদি খারাপ স্বভাব দূর করতে স্বচেস্ট থাকতে হবে।
% পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর নফল নামাজ – ইশরাক ; চাশত ; আউয়াবিন; তাহাজ্জুদ মুদাওমাতের সাথে আদায় করতে হবে;
% প্রতিদিন কোরআন তিলাওয়াত – সুরা ইয়াসিন; সুরা আর্রহমান ; অয়াকিয়া ; সুরা মূলক ; ইত্যাদি সুরা গুলু পড়তে হবে;
% দৈনিক ধারাবাহিক ভাবে খতমে কোরআনের উদ্দেশ্যে কিছু কিছু তিলাওয়াত অর্থ বুঝে পড়তে হবে ;
% প্রত্যেক নামাজের পর আয়াতে কুরছি ; তাসবিহ ফাতেমি; পরতে হবে ;
% সেই সাথে ফজর এবং মাগরিবের পর সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াত ; সুরা বাকারার শেষ তিন আয়াত ; আল্লাহুম্মা আযিরনি মিনান নার পড়তে হবে।
% ফজরের পর এবং ঘুমের আগে আয়াতে কুরসি আর চার কুল পরে শরীর রে হাত বুলিয়ে নিতে হবে।
% দৈনন্দিন তিন তাসবিহ অর্থাৎ — ইস্তিগফার ; দরুদ শরিফ ; কালিমায়ে তামযিদ সুব হা নাল্লাহে অলহামদুলিল্লাহে অলা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ”
[[আসর থেকে মাগরিবয়ের মধ্যেকার সময় টুকু তে এ আমল টি রাখা যায় ; অত্যন্ত ফজিলত ময় সময় ]]
% ছালাতুত তাসবিহ স্মভব হলে প্রতি শুক্রবার ; না হলে মাসে একবার যে কোণ শুক্রবার রাতে পড়া অতি উত্তম একটি আমল ;
% শুক্রবার দিনে সুরা কাহাফ পড়া ।
% সর্বদা বেশি বেশি ইস্তিগফার করতে থাকা;
% দৈনিক একটি সময় নির্ধারণ করে নির্জনে বসে আল্লাহু আল্লাহু জিকির করা ;
——————————————
ইনশা আল্লাহ উপরোল্লিখিত আমল ইখলাসের সহিত করতে থাকলে আল্লাহ পাকের সহিত গভীর সম্পর্ক কায়েম হয়ে যাবে ।।
% সর্বাবস্থায় অযুর উপর মুদাওয়ামাত করতে হবে।
% জিকির ফিকিরের অবস্থায় থাকতে হবে।
% হালাল খেতে সচেষ্ট থাকতে হবে। হারাম ও নাজায়েজ থেকে দূরে থাকতে হবে।
% সন্দেহ জনক কাজ ও খাদ্য থেকে বেঁচে থাকতে হবে।
% বর্তমান পূতি গন্ধময় রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে হবে।
% ইখলাস তাওয়াক্কুল ; রিজা ; তাসলিম; খোশ আখলাক ; মুতাহাম্মিলুল মিজাজ; বুরদবার ; কানে’ সাবের; শাকের; ইত্যাদি গুনে গুনাম্বিত হওয়ার চেষ্টা রত থাকতে হবে।
% কাম; ক্রোধ ; লোভ ; হিংসা ; অহংকার ; বখিলি ; রিয়া ; গিবত; কীনা; খোদ রাযী; ইত্যাদি খারাপ স্বভাব দূর করতে স্বচেস্ট থাকতে হবে।
% পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের পর নফল নামাজ – ইশরাক ; চাশত ; আউয়াবিন; তাহাজ্জুদ মুদাওমাতের সাথে আদায় করতে হবে;
% প্রতিদিন কোরআন তিলাওয়াত – সুরা ইয়াসিন; সুরা আর্রহমান ; অয়াকিয়া ; সুরা মূলক ; ইত্যাদি সুরা গুলু পড়তে হবে;
% দৈনিক ধারাবাহিক ভাবে খতমে কোরআনের উদ্দেশ্যে কিছু কিছু তিলাওয়াত অর্থ বুঝে পড়তে হবে ;
% প্রত্যেক নামাজের পর আয়াতে কুরছি ; তাসবিহ ফাতেমি; পরতে হবে ;
% সেই সাথে ফজর এবং মাগরিবের পর সুরা হাশরের শেষ তিন আয়াত ; সুরা বাকারার শেষ তিন আয়াত ; আল্লাহুম্মা আযিরনি মিনান নার পড়তে হবে।
% ফজরের পর এবং ঘুমের আগে আয়াতে কুরসি আর চার কুল পরে শরীর রে হাত বুলিয়ে নিতে হবে।
% দৈনন্দিন তিন তাসবিহ অর্থাৎ — ইস্তিগফার ; দরুদ শরিফ ; কালিমায়ে তামযিদ সুব হা নাল্লাহে অলহামদুলিল্লাহে অলা ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর ”
[[আসর থেকে মাগরিবয়ের মধ্যেকার সময় টুকু তে এ আমল টি রাখা যায় ; অত্যন্ত ফজিলত ময় সময় ]]
% ছালাতুত তাসবিহ স্মভব হলে প্রতি শুক্রবার ; না হলে মাসে একবার যে কোণ শুক্রবার রাতে পড়া অতি উত্তম একটি আমল ;
% শুক্রবার দিনে সুরা কাহাফ পড়া ।
% সর্বদা বেশি বেশি ইস্তিগফার করতে থাকা;
% দৈনিক একটি সময় নির্ধারণ করে নির্জনে বসে আল্লাহু আল্লাহু জিকির করা ;
——————————————
ইনশা আল্লাহ উপরোল্লিখিত আমল ইখলাসের সহিত করতে থাকলে আল্লাহ পাকের সহিত গভীর সম্পর্ক কায়েম হয়ে যাবে ।।
No comments:
Post a Comment