""নিরবতা একটি মাধুর্য,,শান্ত শীতল বহমান নদীর মত----
- আর তখন ই এ মাধুর্য প্রস্ফুটিত দৃশ্যমান হবে যখন নিন্মের কথা কার্যকলাপ থেকে জবানকে হেফাযত করা যাবে।
----- নিন্মে 20টি জবানের দ্বারা সংঘটিত পাপ বিভিন্ন হাদিস শরীফ থেকে সংগ্রহ করে বুজুর্গানে দ্বীন একত্রে পেশ করেছেন। উনারা বলেছেন দুনিয়ার আপদ বিপদ এবং আখিরাতের পাপ প্রায় সকল ই একমাত্র জবানের দ্বারাই সৃষ্টি হয়।
এ জবান ই জাহান্নামে দাখিল করানোর জন্য যথেষ্ট।
এখানে শুধু সংখাটা বর্ননা করা হল ,, প্রত্যেকটি হাদিসের দলিল এবং এর শাস্তির দলিল উল্লেখ রয়েছে মাওলানা আশরাফ আলি থানভি রাহ উনার কিতাব ""এহইয়াওল ওলুমে"" ।।
https://www.facebook.com/pg/Ekra.Community.Garden/photos/?tab=album&album_id=1217452001631012
#জবানের পাপ-----
1-যে কথা দুনিয়া ও আখিরাতে কোন লাভ নাই এরুপ বৃথা কথা বলা।
2-আবশ্যক পরিমান অপেক্ষা বেশি কথা বলা।
3-অনর্থক গল্প করা যেমন অমুক বাড়ীর বৌ কন্যা এমন , অমুক এমন লিখেছে, অমুক রাজা অত্যাচারী ,,ইত্যাদি
4-অনর্থক তর্ক বিতর্ক করা।
5-ঝগড়া কলহ করা।
6-নিজের বড়ত্ব দেখানোর জন্য বানিয়ে বানিয়ে বড়াই করে করে কথা বলা।
7-ফাহেশা কথা বলা,,গালাগালি করা।
8- কটু বা কর্কশ কথা বলা বা কাউকে শক্ত কথা বলা।
9-কাউকেও লানত করা অভিশাপ দেয়া বা বদ দোয়া করা।
10- শরীয়তের বরখেলাপ অনুযায়ী গীত গান করা।
11-বেশি হাসি তামাশা করা।
12-ঠাট্টা বিদ্রুপ করা।
13-কারো গোপন কথা প্রকাশ করে দেয়া। 14-মিথ্যা ওয়াদা করা।
15-মিথ্যা কথা বলা।
16-গীবত করা।
17-চোগলখোরী করা।
18-হক না হক বিচার না করে যে সমাজে যা যায় তাই বলা।
19- উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সামনে কারো তারিফ করা।
20-কথা বলা কালিন বেখেয়ালে যে সকল গোনাহের কথা বলা হয় তা খেয়াল করে সচেতনভাবে পরিত্যগ না করা।
যেমন-উপরে খোদা নিচে আপনি,এটা স্পস্ট শিরক করা হয়।
অনেক সময় বেখেয়ালে ইয়া রাসুলাল্লাহ বলে স্বীয় ইচ্ছা ব্যক্ত করে
অথচ এখানে আল্লাহ তায়ালার নিকট স্বীয় আকাঙ্খা বলা উচিত।এটাও শিরক হয়।
- আবার অনেক ক্ষেত্রে জামানাকে খারাপ বলে,, বলে থাকে কি খারাপ জামানা আসল।
অথচ হাদিস শরীফে জামানাকে খারাপ বলাতে নিশেধাজ্ঞা রয়েছে।
----
#জবানকে হেফাযতের গুরুত্ববহ একটি হাদিস উল্লেখ করছি-
। -হযরত ওকবা ইবনে আমের রাদিআল্লাহু আনহু বলেন একদা আমি রাসুলের খিদমতে হাযির হয়ে আরয করলাম হুযুর নাযাত হাসেল করার উপায় কি?
প্রিয় নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম বললেন জবানকে বশে রাখবে , নিজালয়ে থাকবে , বিনা জরুরতে বাহিরে যাবে না। এবং অনবরত গোনাহের জন্য কাঁদতে থাকবে।
(আহমেদ তিরমিযি)
- আর তখন ই এ মাধুর্য প্রস্ফুটিত দৃশ্যমান হবে যখন নিন্মের কথা কার্যকলাপ থেকে জবানকে হেফাযত করা যাবে।
----- নিন্মে 20টি জবানের দ্বারা সংঘটিত পাপ বিভিন্ন হাদিস শরীফ থেকে সংগ্রহ করে বুজুর্গানে দ্বীন একত্রে পেশ করেছেন। উনারা বলেছেন দুনিয়ার আপদ বিপদ এবং আখিরাতের পাপ প্রায় সকল ই একমাত্র জবানের দ্বারাই সৃষ্টি হয়।
এ জবান ই জাহান্নামে দাখিল করানোর জন্য যথেষ্ট।
এখানে শুধু সংখাটা বর্ননা করা হল ,, প্রত্যেকটি হাদিসের দলিল এবং এর শাস্তির দলিল উল্লেখ রয়েছে মাওলানা আশরাফ আলি থানভি রাহ উনার কিতাব ""এহইয়াওল ওলুমে"" ।।
https://www.facebook.com/pg/Ekra.Community.Garden/photos/?tab=album&album_id=1217452001631012
#জবানের পাপ-----
1-যে কথা দুনিয়া ও আখিরাতে কোন লাভ নাই এরুপ বৃথা কথা বলা।
2-আবশ্যক পরিমান অপেক্ষা বেশি কথা বলা।
3-অনর্থক গল্প করা যেমন অমুক বাড়ীর বৌ কন্যা এমন , অমুক এমন লিখেছে, অমুক রাজা অত্যাচারী ,,ইত্যাদি
4-অনর্থক তর্ক বিতর্ক করা।
5-ঝগড়া কলহ করা।
6-নিজের বড়ত্ব দেখানোর জন্য বানিয়ে বানিয়ে বড়াই করে করে কথা বলা।
7-ফাহেশা কথা বলা,,গালাগালি করা।
8- কটু বা কর্কশ কথা বলা বা কাউকে শক্ত কথা বলা।
9-কাউকেও লানত করা অভিশাপ দেয়া বা বদ দোয়া করা।
10- শরীয়তের বরখেলাপ অনুযায়ী গীত গান করা।
11-বেশি হাসি তামাশা করা।
12-ঠাট্টা বিদ্রুপ করা।
13-কারো গোপন কথা প্রকাশ করে দেয়া। 14-মিথ্যা ওয়াদা করা।
15-মিথ্যা কথা বলা।
16-গীবত করা।
17-চোগলখোরী করা।
18-হক না হক বিচার না করে যে সমাজে যা যায় তাই বলা।
19- উদ্দেশ্য প্রনোদিত ভাবে সামনে কারো তারিফ করা।
20-কথা বলা কালিন বেখেয়ালে যে সকল গোনাহের কথা বলা হয় তা খেয়াল করে সচেতনভাবে পরিত্যগ না করা।
যেমন-উপরে খোদা নিচে আপনি,এটা স্পস্ট শিরক করা হয়।
অনেক সময় বেখেয়ালে ইয়া রাসুলাল্লাহ বলে স্বীয় ইচ্ছা ব্যক্ত করে
অথচ এখানে আল্লাহ তায়ালার নিকট স্বীয় আকাঙ্খা বলা উচিত।এটাও শিরক হয়।
- আবার অনেক ক্ষেত্রে জামানাকে খারাপ বলে,, বলে থাকে কি খারাপ জামানা আসল।
অথচ হাদিস শরীফে জামানাকে খারাপ বলাতে নিশেধাজ্ঞা রয়েছে।
----
#জবানকে হেফাযতের গুরুত্ববহ একটি হাদিস উল্লেখ করছি-
। -হযরত ওকবা ইবনে আমের রাদিআল্লাহু আনহু বলেন একদা আমি রাসুলের খিদমতে হাযির হয়ে আরয করলাম হুযুর নাযাত হাসেল করার উপায় কি?
প্রিয় নবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম বললেন জবানকে বশে রাখবে , নিজালয়ে থাকবে , বিনা জরুরতে বাহিরে যাবে না। এবং অনবরত গোনাহের জন্য কাঁদতে থাকবে।
(আহমেদ তিরমিযি)
No comments:
Post a Comment