হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম ইরশাদ করেন আল্লাহ পাক বলেছেন----------------------
আমার কিছু বান্দানফল নামাজ পড়তে পড়তে আমার এত আপন হয়ে যায় যে আমি তার চোখ হয়ে যাই যার থেকে সে দেখে,আমি তার জবান হয়ে যাই যার থেকে সে বলে,আমি তার হাত হয়ে যাই যার থেকে সে কাজ করে।সে আমার মর্জির বিরুদ্ধে কোন কাজ করে না।।
নফল নামাজের মধ্যে সর্বোত্তম নামাজ তাহাজ্জুদ নামাজ অতপর ইশরাক,চাশত, আওয়াবীন নামাজ।
প্রতিদিন অল্প কিছু সময় এ নামাজের জন্য ব্যায় করলে কত বড় ফযিলত লাভ করা যায় একবার ভাবুন।।
নফল নামাজ না পরলে অবশ্যয়ই গুনাহগার হয় না।কিন্তু আরো কতিপয় কারনে নফল নামাজ আবশ্যক।।দেখুন
1 ফরজ নামাজ আল্লাহ তায়ালার আদেশে পালন করা হয় কিন্তু নফল নামাজের দ্বারাই আল্লাহর অফুরন্ত নিয়ামতের প্রকৃত শুকরিয়া আদায় হয় ।
2 আত্বশুদ্ধি ও আল্লাহর সন্তুস্টি নফল নামাজে তাছারা বিচার দিবসে মিজানে পাল্লা ভারি করার অন্যতম মাধ্যম নফল নামাজ ।
3 আল্লাহ তায়ালার আদিষ্ট ও অলঙ্ঘনীয় সুন্নত নামাজ রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওসাল্লাম এর উম্মতের মধ্যে থাকার জন্য আদায় করতে হয় ।কিন্তু নফল একমাত্র আল্লাহ পাকের নৈকট্য লাভের জন্য আত্মাকে নানা প্রকার কুমন্ত্রনা হতে রক্ষার জন্য নফল বন্দেগী আবশ্যক ।
4 সর্বোপরি ফরয ও ওয়াজিব নামাজের ভুল ত্রুটির ক্ষতিপূরনের জন্য বেশি বেশি নফল নামাজ পড়া জরুরী।।
ইনশা আল্লাহ সকলেই আমরা নফল নামাজের প্রতিও যত্নবান হবো । কমপক্ষে চার রাকাত করে হলেও রেগুলার আদায় করলে এর ফায়দা লাভ করা যাবে ইনশা আল্লাহ।।
No comments:
Post a Comment