--
-- ﺑﺴﻢ ﺍﻟﻠﮧ ﺍﻟﺮﺣﻤﻦ ﺍﻟﺮﺣﯿﻢ -
- ♡ ﺁﻟﺤﻤﺪ ﻟﻠﮧ ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﯿﻦ۔ ♡
ﺍﻟﺮﺣﻢﻥ ﺍﻟﺮﺣﯿﻢ -
অর্থ--1,যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার যিনি সকল সৃষ্টি জগতের প্রতিপালক।
2,যিনি অত্যান্ত মেহেরবান ও দয়ালু।
2,যিনি অত্যান্ত মেহেরবান ও দয়ালু।
[1]"আলহামদুলিল্লাহ" যদিও প্রশংসার জন্য কিন্তু এর মাঝে অতি সুক্ষতার সাথে বর্ননা করেছেন যে সকল সৃষ্টি বস্তুর উপাসনা রহিত করা হল।
এবং অতি হিকমতের সাথে তাওহিদ ঈমানের সর্ব প্রথম স্তর তথা আল্লাহর একত্ববাদের পরিপূর্ন নকশাও তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যত্র আল্লাহ তায়ালা বলেছেন--
"পৃথিবীতে এমন কোন প্রানি নেই যার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর উপর ন্যস্ত নয়""
(11:6)
তিনি আরো বলেন--
আর পৃথিবীকে আমি বিস্তৃত করেছি তাতে পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে প্রত্যেক জিনিসকে আমি সুপরিমিত ও ভারসাম্য ভারসাম্য সহকারে উদগত করেছি।
(15:19)
এবং অতি হিকমতের সাথে তাওহিদ ঈমানের সর্ব প্রথম স্তর তথা আল্লাহর একত্ববাদের পরিপূর্ন নকশাও তুলে ধরা হয়েছে।
অন্যত্র আল্লাহ তায়ালা বলেছেন--
"পৃথিবীতে এমন কোন প্রানি নেই যার জীবিকার দায়িত্ব আল্লাহর উপর ন্যস্ত নয়""
(11:6)
তিনি আরো বলেন--
আর পৃথিবীকে আমি বিস্তৃত করেছি তাতে পর্বতমালা স্থাপন করেছি এবং তাতে প্রত্যেক জিনিসকে আমি সুপরিমিত ও ভারসাম্য ভারসাম্য সহকারে উদগত করেছি।
(15:19)
আমরা যে দুনিয়াতে বাস করছি এর মাঝে কোটি কোটি আল্লাহর সৃষ্টবস্তু রয়েছে।
এ পৃথিবীতে মানুষের দৃষ্টিগোচরের বাইরেও অনেক সৃষ্টি রয়েছে ইমাম রাযী তাফসিরে কাবীরে লিখেছেন এ সৌর জগতের বাইরেও আরো সীমাহীন জগত রয়েছে।
এ পৃথিবীতে মানুষের দৃষ্টিগোচরের বাইরেও অনেক সৃষ্টি রয়েছে ইমাম রাযী তাফসিরে কাবীরে লিখেছেন এ সৌর জগতের বাইরেও আরো সীমাহীন জগত রয়েছে।
ঈমাম আবু সাঈদ খুদরী রাঃ বলেছেন চল্লিশ হাজার জগত রয়েছে। এ পৃথিবী একটি জগত বাকী গুলো প্রত্যেকটি এর অনূরুপ।
হযরত মাকাতিল রা হতে বর্নিত জগতের সঃখ্যা আশি হাজার। তবে মানুষ বা প্রানী বাসের উপযোগী নয়।
ঈমাম রাযী তার উত্তরে বলেছেন এটি জরুরী নয় যে সেখানে মনুষ্য বাসের উপযোগী হতে হবে বরং এ রকম ই বা হবে না কেন যে সেসব জগতের অধিবাসীর অভ্যাস প্রকৃতি এ জগতবাসির অভ্যাসের সম্পূর্ন ভিন্ন।
আজ হতে সাতশত বছর পূর্বে মুসলিম দার্শনিকগন এসকল তথ্য লিখেছেন যা আজ বৈজ্ঞানিকগন রকেট বৈজ্ঞানিক যানের মাধ্যমে তার কিছু প্রমান পাচ্ছেন।
আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির পরিধি কতদূর বিস্তৃত তা পরিমাপ করে শেষ করা সম্ভব নয় কারো।
কিন্তু এ সকল সৃষ্টির কেন্দ্র বিন্দু একমাত্র মানুষ। আমাদের অস্তিত্ব আমাদের শান্তিপূর্ন ঈমানের সহিত অবস্থানের জন্য সকল কিছুর সুক্ষ প্রতিপালন ব্যবস্থা।
আজ হতে সাতশত বছর পূর্বে মুসলিম দার্শনিকগন এসকল তথ্য লিখেছেন যা আজ বৈজ্ঞানিকগন রকেট বৈজ্ঞানিক যানের মাধ্যমে তার কিছু প্রমান পাচ্ছেন।
আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টির পরিধি কতদূর বিস্তৃত তা পরিমাপ করে শেষ করা সম্ভব নয় কারো।
কিন্তু এ সকল সৃষ্টির কেন্দ্র বিন্দু একমাত্র মানুষ। আমাদের অস্তিত্ব আমাদের শান্তিপূর্ন ঈমানের সহিত অবস্থানের জন্য সকল কিছুর সুক্ষ প্রতিপালন ব্যবস্থা।
এ আলোচনা থেকে পরিস্কার বুঝা যায় ﺭﺏ ﺍﻟﻌﺎﻟﻤﯿﻦ রাব্বিল আলামিন (বা যিনি সৃষ্টি জগতের প্রতিপালক) এর প্রতিপালন নীতি পূর্বের বাক্য ﺍﻟﺤﻤﺪﻟﻠﮧ সমস্ত প্রশংসা কেবল তাঁর যথার্থ।।
[2]_দ্বিতীয় আয়াতে উল্লেখিত
"আররহমান",, "আররাহিম" উভয় শব্দই গুনের আধিক্য বিশেষ যাতে আল্লাহ তায়ালার অসাধারনত্ব পূর্নতার কথা বুঝায়। বিশাল সৃষ্টি জগতের রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহ তায়ালার ।এতে তাঁর নিজস্ব প্রয়োজন নেই।
যদি সৃষ্টির অস্তিত্ব না থাকে ।সৃষ্টির সকল কিছু তাঁর অবাধ্য হয়ে যায় তাতে তাঁর কোন লাভ ক্ষতি নেই। ।
তিনি আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির প্রতি সব সময় দয়াবান ।।
#মাআসসালাম
"আররহমান",, "আররাহিম" উভয় শব্দই গুনের আধিক্য বিশেষ যাতে আল্লাহ তায়ালার অসাধারনত্ব পূর্নতার কথা বুঝায়। বিশাল সৃষ্টি জগতের রক্ষনাবেক্ষনের দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহ তায়ালার ।এতে তাঁর নিজস্ব প্রয়োজন নেই।
যদি সৃষ্টির অস্তিত্ব না থাকে ।সৃষ্টির সকল কিছু তাঁর অবাধ্য হয়ে যায় তাতে তাঁর কোন লাভ ক্ষতি নেই। ।
তিনি আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির প্রতি সব সময় দয়াবান ।।
#মাআসসালাম
No comments:
Post a Comment